৪ অক্টোবর ২০১৬ (মুন্সিগঞ্জ নিউজ ডেস্ক) : যে রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের বিচার ১৫ বছরেও শুরু হয়নি। সেটি হচ্ছে মুন্সিগঞ্জ শহর আ’লীগের সভাপতি জালাল উদ্দিন আহমেদ। প্রয়াত জালাল উদ্দিন আহমেদের ইমেজকে ওপর মেয়ে ও ভাতিজা আজ মুন্সিগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর। আ’লীগের দু’টি সরকারের মেয়াদ অতিবাহিত হলেও এই হত্যাকান্ডের মামলাটি আলোর মুখ দেখছে না।
এদিকে হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত ঘাতকরা বহাল তবিয়েতে বসবাস করছেন। অনেকের অভিযোগ হত্যাকান্ডের অন্যতম আসামি গিয়াসউদ্দিন তার সম্পত্তির কিছু অংশ কথিত একজনকে দিয়ে দেয়ার কারণে এখানে থাকার সুযোগ পেয়েছেন।
এছাড়াও এই হত্যাকান্ডের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত অনেক ব্যক্তিরা এখানে বুক ফুলিয়ে বসবাস করছেন। হত্যাকান্ডের জড়িত ব্যক্তিরা রাজনৈতিকভাবে অর্থনৈতিক সুবিধা দেয়ায় এখানে এ পরিস্থিতির সৃস্টি হয়েছে বলে অনেকেই অভিযোগ তুলেছেন।
প্রয়াত জালাল উদ্দিন আহমেদের বড় মেয়ে নার্গিস পিতার ইমেজে প্রথমবারের নির্বাচনে মুন্সিগঞ্জ পৌরসভায় মহিলা সংরক্ষিত আসনে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। দ্বিতীয়বার এখানে আবারো বিনা প্রতিদ্বন্বিতায় নির্বাচিত হন। কিন্তু পিতার হত্যার বিচারের দাবিতে তাকে কখনো সোচ্চার হতে দেখা যায়নি।
অন্যদিকে প্রয়াত জালাল উদ্দিন আহমেদের ভাতিজা মকবুল হোসেন মুন্সিগঞ্জ পৌরসভায় দুই দুইবার কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। এখানেও চাচার ইমেজের প্রভাব পড়েছে। কিন্তু চাচার হত্যার বিচারের দাবিতে তাকেও কখনো সোচ্চার হতে দেখা যায়নি।
হিন্দি সিনেমার কায়দায় প্রকাশ্যে দিবালোকে হাটলক্ষিগঞ্জ গ্রামে জালাল উদ্দিন আহমেদকে ঘাতকরা গুলি করে হত্যা করে।
Home
স্থানীয় সংবাদ
মুন্সিগঞ্জ সদর মুন্সিগঞ্জ শহর আ’লীগের সভাপতি জালাল উদ্দিন আহমেদের রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের বিচার ১৫ বছরেও...